সহ’বাসের ফলে অক্সিটোসিন নামক একপ্রকার কেমিক্যালের ক্ষরণ হয়, এটি এন্ডোরফিনকে বৃদ্ধি করে যার ফলে ব্যথা বিশেষত মাথা ব্যথার পরিমাণ হ্রাস পায়। এছাড়াও সহ’বাস বিভিন্ন ক্ষততে আরাম দিতেও সক্রিয়, এমনকি ডায়াবেটিক রোগীদের অনমনীয় ক্ষতকেও কমাতে সক্ষম।





অনেক চেষ্টা করেও ওজন কমাতে পারছেন না তো? সহ’বাস ওজন কমানোর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি। গবেষণায় দেখা গেছে, সহ’বাসের প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত কমানো যায়।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহ’বাসের জুরি মেলা ভার। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০ বছর বয়সি পুরুষদের ক্ষেত্রে মাসে ৫ বার এবং তুলনামূলক বয়স্কদের ক্ষেত্রে মাসে ২১ বার বীর্যপাত প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত সহ’বাস স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সক্ষম।





আরও পড়ুন
সাধে কী আর মহিলাদের প্রায়শই “ছলনাময়ী” বলেন পুরুষরা? যদিও এই বিশেষণ নিয়ে মহিলাদেরও আপত্তির শেষ নেই। মহিলারা নাকি ৬৪ কলার অধিকারিনী। প্রায়ই বির্তকের জন্ম দেয় এই প্রবাদটি। কিন্তু কথাটা কি সত্যি? নাকি মিথ্যা? সত্যিই কি মহিলারা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদেরকে? আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে? জেনে নিন তাদের ৫টি ছলনা সম্পর্কে যেগুলো সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে।





চোখের জল: মহিলারা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। কীভাবে? চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনও কষ্ট ছাড়াই যে কোনও কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে।
কেন, দিল তো বাচ্চা হ্যায় কি সিনেমার কথাটা মনে নেই? অফিসের কাজের চাপে অতিষ্ট হওয়ার অভিনয় করে চোখের জল ফেলেই কি সুন্দর আরেক সহকর্মীকে গাধার মতোন খাটিয়ে নিতেন নায়িকা। কারণ, আজও অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারেন না।





ইমোশনাল অত্যাচার: সাধে কি আর গানটি লেখা হয়েছিল? ‘ইমোশনাল অত্যাচার’ করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল অত্যাচারের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা অনেক পুরুষই হারিয়ে ফেলে। বরং সবকিছুর জন্য নিজেকেই দোষী মনে হরে আর সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছুই করতে প্ররোচিত হন।





সৌন্দর্য দিয়ে: নারীর রূপ একজন পুরুষের মন ভোলানোর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র। সুন্দরী নারীর রূপে মোহিত হন না, এমন বুকের পাটা ক’কন পুরুষের রয়েছে? একজন সুন্দরী নারীর আবেদন অগ্রাহ্য করার মত মানসিক শক্তি খুব কম পুরুষেরই আছে। তাই সুন্দরী নারীরা খুব সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে। বলতে গেলে পুরুষ নিজে গিয়ে ধরা দেয় সৌন্দর্যের ফাঁদে।
রেঁধেছি যতনে: ঠাট্টা করে অনেকে বলেন, পুরুষের মনের রাস্তা নাকি তাঁর পেট হয়ে যায়। আর পুরুষের মন জেতার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সুস্বাদু রান্না করে খাওয়ানো। একজন মহিলা যদি নিজের হাতে রান্না করা জিভে জল আনা খাবার খাইয়ে একজন পুরুষকে পটাতে চায়, তাহলে সেটা ফেরানোর সাধ্য খুব কম পুরুষেরই আছে।