গো’পনে অনলাইনে যে ৮ টি জিনিস বেশি সার্চ করে মেয়েরা

গো’পনে অনলাইনে যে ১০ টি জিনিস বেশি সার্চ করে মেয়েরা নারীরা গো’পনে গো’পনে গুগলে যে ১০টি জিনিস সবচেয়ে বেশি সার্চ করেন?

জানলে ভাবনায় প’ড়েযেতে পারেন যে কেউ। গুগলে নারীদের সবচেয়ে বেশি সার্চকৃত ১০টি সৌন্দর্য্য বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর।

১০. বলিরেখামু’ক্ত ত্বক পাওয়া যাবে কীভাবে : প্রথম থেকেই ত্বকের যত্ন শুরু করুন। ৩০ বছর হওয়ার স’ঙ্গে স’ঙ্গে ই ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। কিন্তু আপনি যদি

বলিরেখা পড়ার জন্য অপেক্ষা করেন এবং এরপর তা থেকে মু’ক্ত হতে চান তাহলে ভুল করবেন। বলিরেখার প্রথম লক্ষণ হলো কপালে ভাজপড়া। ওয়েবে ত্বকের বলিরেখা দূ’র করার ঘরোয়া দাওয়াই স’স্পর্কিত নানা লেখা আছে। সেসব প’ড়ে প’ড়ে ত্বকের যত্ন করুন ধৈর্য্য ধ’রে।

৯. স্মোকি আই মেকআপ করা সম্ভব কীভাবে : স্মোকি আই মেকআপ করার পদ্ধতি বিষয়ে ইন্টারনেটে প্রচুর সংখ্যক লেখা রয়েছে। যে কোনো একটি পদ্ধতি বাছাই

করে সে মতো কাজ করুন। তবে কখনোই দুটো পদ্ধতি সমন্বয় ক’রতে যাবেন না তাহলে কিন্তু বি’পদ আছে। এতে চোখের ক্ষ’তি হতে পারে। আর যেসব কসমেটিকস

কেবল চক্ষুবিজ্ঞান এর পদ্ধতি পরিক্ষীত কেবল সেসবই ব্যবহার করুন।

৮. চোখের নিচের ফোলাভাব দূ’র করব কীভাবে : শসা ও আলুর ফালি এবং আইস বা ঘুমের রুটিন বদলে আপনি আইব্যাগ বা চোখের ফোলাভাব থেকে মু’ক্ত হতে

পারেন। তবে কর্কশ কিছু ব্যবহার করবেন না। কারণ তা আপনার চোখের দৃষ্টির ক্ষ’তি ক’রতে পারে। আর তাতেও যদি আইব্যাগ দূ’র না হয় তাহলে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞর স’ঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৭. চুলে কয়দিন পরপর শ্যাম্পু করবো : শ্যাম্পু তখনই করা উচিত যখন চুল ও মাথার ত্বকে ময়লা জমে। তবে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর শ্যাম্পু করালে চুল ভালো

থাকে। আর চুলের যত্নে শ্যাম্পু করার পাশাপাশি তেল, কন্ডিশানার, ভলুমাইজার এবং অন্যান্য জিনিসও ব্যবহার ক’রতে হবে। অনেকে প্রতিদিনই শ্যাম্পু করার কথা

শুনে আঁতকে ওঠেন। কিন্তু আপনার চুলে যদি প্রতিদিনই কদাকার হয়ে ওঠে তাহলে প্রতিদিনই শ্যাম্পু করাতে হবে। এতে কোনো ক্ষ’তি হবে না।

৬. দে’হের অবাঞ্ছিত লোম অপসারণে নি’রাপদ উপায় কোনটি : দে’হের লোম অপসারণের আছে একাধিক উপায়। আপনি কোন উপায়টি ব্যবহার করবেন তা নির্ভর

করছে আপনার ত্বকের ধ’রন এবং লোম গজানোর তীব্রতার ওপর। চোখের ভ্রুর জন্য থ্রেডিং এবং টোয়েকিং ভালো কাজ করে। হাত বা পায়ের জন্য ওয়াক্সিং সবচেয়ে

ভালো পদ্ধতি। আর আপনি যদি লেজার হেয়াল রিমুভাল পদ্ধতি ব্যবহার ক’রতে চান তাহলে অভিজ্ঞ কোনো কসমেটিক সার্জনের স’ঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৫. কনসিলার প্রয়োগ ক’রতে হয় কীভাবে : কোনো নারীই একদিনে কনসিলার প্রয়োগ করা শিখে যান না। এছাড়া কোন ধ’রনের কনসিলার ব্যবহার করছেন তাও একটি
বিবেচ্য বিষয়। সব নারীই কনসিলার ব্যবহার করেন না। যাদের ত্বকে কোনো মা’র্ক বা দাগ আছে তাদেরকে অবশ্যই কনসিলার কিনতে হবে। কনসিলার কেনার আগে

ক্রস চেক করে নিন সেটি আপনার ত্বকের টোনের স’ঙ্গে মানানসই কিনা এবং আপনার উদ্দেশ্য পুরণ ক’রতে পারবে কিনা। কনসিলারের নানা ধ’রন আছে। ফলে কেনার আগে গবেষণা করে নিতে হবে।

৪. ট্যাটু কি ত্বকের জন্য ক্ষ’তিকর : সবার জন্য যে ট্যাটু ক্ষ’তিকর এমন নয়। তবে যারা স্থা’য়ী ট্যাটু এঁকেছেন তাদের অনেকেই অ’ভিযোগ ক’রেছেন, এর ফলে তাদের

ত্বকের স’মস্যা বেড়েছে। অর্থাৎ ট্যাটুতে ঝুঁ’কি আছে। সুতরাং আপনি যদি পুরোপুরি নি’রাপদ থাকতে চান তাহলে ট্যাটু না করানোই ভালো। আর যদি ট্যাটু করাতেই হয়
তাহলে ভালো কোনো পার্লার এবং ভালো কোনো শিল্পীকে দিয়ে তা করান।

৩. চুল কীভাবে দ্রুত গজানো যায় : সারাদিন চুলের স’ঙ্গে নিষ্ঠুর সব আচরণ করে দিনশেষে এসে চুল কীভাবে দ্রুত গজানো সম্ভব তা নিয়ে গুগলে সার্চ করার কোনো

মানে হয় না। চুল দ্রুত গজাতে চাইলে চুলকে ভালো যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ ক’রতে হবে এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে র’ক্ষা ক’রতে হবে। আর চুল দ্রুত

গজানোর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করার সময় আপনাকে ধৈর্য্য ধ’রে অপেক্ষা ক’রতে হবে। একদিনেই এর কোনো সমাধান সম্ভব নয়। অনেকে আবার এসময় চুল ছাটা

ব’ন্ধ করে দেন। কিন্তু সময় মতো চুল ছাটা হলে তা চুলের বৃ’দ্ধিতে বরং আরো সহায়ক হয়।

২. ফর্সা ত্বক পাব কীভাবে : নারীরা প্রায়ই ত্বক ফর্সা করার জন্য প্রচুর পরিমাণে কসমেটিকস কেনেন। যেমন, পাউডার, ফাউন্ডেশন এবং আরো নানা ধ’রনের প্রসাধনী কেনেন। কিন্তু ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য স্বা’স্থ্যকর জীবন যাপনই মূল চাবিকাঠি। এজন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, ফল ও জুস খেতে হবে, ভারসাম্যপূর্ণ

খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে হবে এবং শ’রীর চর্চা ক’রতে হবে। এর পাশাপাশি পার্শ্বপ্র’তিক্রিয়ামু’ক্ত ঘরোয়া দাওয়াই ব্যবহার করা যেতে পারে।

১. ত্বকের ধ’রন নির্ণয় করব কীভাবে : এর সবচেয়ে ভালো বিজ্ঞানসম্মত উপায় হলো একটি মেডিকেল স্কিন টেস্ট করানো। ঘরে বসেও প্রাথমিক পদ্ধতিতে ব্লটিং

পেপার ব্যবহার করেও স্কিন টেস্ট করানো যায়। ব্লটিং পেপারটি আপনার ত্বকের বিভিন্ন এলাকায় লা’গিয়ে দিন। এরপর তা তুলে আলোতে দেখু’ন। এতে যদি প্রচুর

পরিমাণ তেল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ত্বকের ধ’রন হলো তৈলাক্ত। আর যদি কম তেল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ত্বক হলো শুষ্ক ত্বক। তবে আপনার গালের তুলনায় যদি নাক একটু বেশি তৈলাক্ত হয় তাহলে বিস্মিতি হওয়ার কিছু নেই।

স্কিন টেস্টের সর্বশেষ ঘরোয়া পদ্ধতিটি হলো মুখ পরি’ষ্কার করে একঘন্টা পর তা পর্যবেক্ষণ করুন। একঘন্টাও পরও যদি আপনার মুখে তেল এবং মেদ থেকে ক্ষরিত

রস থাকে তাহলে আপনার ত্বক হলো তৈলাক্ত ত্বক। কিন্তু যদি কোনো পরিবর্তন না দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ত্বক হলো শুষ্ক ত্বক। আর আপনার নাক এবং কপাল যদি কিছুটা চকচকে হয়ে ওঠে তাহলে আপনার ত্বক স্বা’ভাবিক ধ’রনের।

Leave a Reply

Your email address will not be published.