একটা সময় ছিল যখন বাবা-মায়ের পছন্দে বেশিরভাগ ছে’লেমে’য়ে বিয়ে ক’রতেন। তবে এখন আর তেমনটি দেখা যায় না।
এখন অনেক ছে’লেমে’য়ে লাভ ম্যারেজ করে থাকেন। তবে লাভ ম্যারেজ করা দম্পতিদের বিয়ের আগে অনেক স’মস্যায় পড়তে হয়।
তাই কিছু বিষয় জা’না থাকলে তা উভ’য়ের জন্য মঙ্গল হতে পারে। আসুন জে’নে নিই লাভ ম্যারেজে’র ক্ষেত্রে যেসব বিষয় জা’না জ’রুরি-
১. বিভিন্ন ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি লাভ ম্যারেজে’র ক্ষেত্রে যদি ছে’লে ও মেয়ের জাতি আ’লাদা হয় এবং উভয়েই ভিন্ন জায়গায় বসবাস করে, তবে সে ক্ষেত্রে কিছু বা’ধা আসে।
এমন প’রিস্থিতিতে উভয়েরই উচিত একে অ’পরের পাশাপাশি উভ’য়ের পরিবারকেও সমানভাবে গ্রহণ করার জন্য প্র’স্তুত থাকা।
২. বিয়ের পর দুজনেরই উচিত পরিবারের অন্য সদস্যদের যত্ন নেয়া, সবার স’ঙ্গে মানিয়ে চলা।
৩. ধৈর্য ধ’রা অ’ত্যন্ত গু’রুত্ব পূর্ণ। ভিন্ন দুটি মানুষ যখন তাদের গোটা জীবনটা একস’ঙ্গে কা’টানোর সিদ্ধা’ন্ত নেয়, তখন তাদের এই পথে অনেক স’মস্যার মু’খোমুখি পড়তে হয়।
৪. স’স্পর্ক ও বিবাহিত জীবনের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তাই ধৈর্য ধ’রার পাশাপাশি প্রতিটি পদক্ষে’পে নতুন চ্যালেঞ্জে’র মু’খোমুখি হতে পারেন।
৫. অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হোক বা লাভ ম্যারেজ, ইচ্ছা না করলেও আপনাকে অনেক কিছু মানিয়ে নিতে হবে।
৬. একে অ’পরের সংস্কৃতি বোঝার চেষ্টা করুন। এবং উভ’য়ই আ’লাদা আ’লাদা দেশের হওয়ার জন্য দুজনেরই সংস্কৃতিতে ভিন্নতা দেখা দেয়। আপনি যদি এমন কাউকে বিয়ে করেন, তবে তার সংস্কৃতিটিও বোঝার চেষ্টা করুন।
৭. সঙ্গী ও পরিবারের ঐতিহ্য ও রীতিনীতি গ্রহণ করা ভালো। তবে নিজে’র শিকড়কে কখনই ভুলে যাওয়া উচিত নয়।
৮. সমাজে’র কথায় কান দেবেন না। কারণ সমাজে লাভ ম্যারেজ স’স্পর্কে মানুষের মা’নসিকতা ভালো নয়।