ম’সজিদে মুয়াজ্জিনের সুরেলা কন্ঠে যখন আজানের বাণীগু’লো উচ্চারিত হয়, তখন এর স’ঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে ফোটে উঠে এক ফুল। আজানের ধ্বনি যেন ফুলগু’লোকে ইবাদতের জন্য জাগ্রত করে। প্রতিটি সমুধুর ধ্বনিতে পাপড়িগু’লোও ক্রমান্বয়ে





প্রস্ফুটিত হয়ে উঠে। ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব এবং এশা প্রত্যেক ওয়াক্তে আজানের স’ঙ্গে স’ঙ্গে ফোটে এই অদ্ভুত ফুল। আর সেকারণেই ফুলটির নাম দেয়া হয় আজান ফুল।
এদিকে আজারবাইজানের এক মু’সলিম গ্রামে মোহা’ম্ম’দ রহিমের বাগানে সন্ধান পাওয়া যায় অদ্ভুত এই আজান ফুলের। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত আজানের সময় এই ফুল





ফোটে, আবার আজানের শেষ হলে চুপসে যায়। এই ফুলকে অনেকেই ‘ইভিনিং প্রাইম’রোজ’ বা ‘সানকাপস’ বা
‘সানড্রপস’ নামে চেনেন। ১৪৫ প্রজাতির মধ্যে এটি একটি হলদে রঙের ফুল। ধারণা করা হয় এ ফুলের উৎসআ’মেরিকাতে। এটি হারবেকয়াস উদ্ভিদ প্রজাতির বলে জানান বিজ্ঞানীরা এদিকে অন্য গানের সুর বা কখনো আজানের
মতো করে অন্য কোনো সুর দিয়েও গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন কিন্তু এ ফুল ফো’টাতে পারেনি। এই ফুল ফো’টার ঘটনাটি আল্লাহর অ’পার মহিমা। সুবহান আল্লাহ!